2025 শুরুর সাথে সাথে জীবন থেকে হারিয়ে গেল আরও একটি বছর
2025 শুরুর সাথে সাথে চলার পথে আমরা এগিয়ে গেলাম আরো একটি বছর। ২০২৪ এর ঘড়ির কাটা ১২টা অতিক্রমের সঙ্গে সঙ্গে চলে এলো আরও একটি বছর। আরও একটি বছর হারিয়ে গিয়ে শুরু হলো নতুন বর্ষ গণনা। সব ব্যথা-বেদনা, দুঃখ-কষ্ট ভুলে নতুন আলোর প্রত্যাশায় সারা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রাজ্যেও বরণ করে নেওয়া হয়েছে নতুন বছরকে। স্বাগতম ২০২৫। পুরনো বছরের যা কিছু মলিনতা সমস্তটাই পিছনে ফেলে নতুন আশা এবং নয়া উদ্যম নিয়ে 2025 সালে পদর্পণ। একবিংশ শতাব্দিতে যুক্ত হল আরও একটি নতুন বছর। এদিকে, শব্দবাজি ফোটানোর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই নতুন বছর বরণ করছে রাজধানীবাসী। রাত ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে আতশবাজি ও ফানুস উড়িয়ে 2025 সালকে স্বাগত জানানো হয়। আতশবাজির ঝলকে রঙিন হয়ে ওঠে শহরের আকাশ। এর সঙ্গে রয়েছে পটকার শব্দ, আকাশে শত শত ফানুস। সব নিষেধাজ্ঞা ভেঙে বরাবরের মতো এবারও ইংরেজি নববর্ষ উদযাপনে ছিল সবকিছুই। নতুন বছরে নতুন প্রত্যাশা থাকে নাগরিকের। কারণ অতীতের পথ ধরেই সাজাতে হয় বর্তমান। আর সেজন্যই অতীতকে মনে রাখতে হয়। রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক, শিক্ষাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ২০২৪ একটি ঘটনাবহুল বছর। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীবনে বছরটির কথা মনে থাকবে অনেক দিন। ২০২৪ সালে আমরা যেমন হারিয়েছি অনেক, তেমন প্রাপ্তি যোগও রয়েছে।
বছরের শেষ দিনে আগরতলার শহরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে যুবক যুবতীদের বা টিনেজারদের এতটা ভিড় ছিল না। গভীর রাত পর্যন্ত স্বাভাবিক ছন্দেই ছিল রাজধানী আগরতলা। তবে রাত ১২ টার পর শহরের বেশ কিছু রাস্তায় গাড়ি নিয়ে দাপাদাপি করতে দেখা গেছে কিছু যুবকদের। তবে হোটেলগুলোতে রকমারি আয়োজন ছিল। বছরের শেষ রাতে যাতে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে তার জন্য সতর্ক ছিল পুলিশ। অধিক রাত পর্যন্ত আগরতলা সিটি সেন্টার সহ বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের নজরদারি ছিল। রাজধানী আগরতলা সহ রাজ্যের সর্বত্র বছরের শেষ দিনটি ভালই ভালই কেটেছে। শহরের বেশকিছু ক্লাব ও সামাজিক সংস্থা নিজেদের মত করে পুরনো বছরকে বিদায় জানিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছেন। হয়েছে পিকনিকের আয়োজন। পাশাপাশি রাত বারোটায় বাজি পটকা পুড়িয়ে আনন্দ উল্লাসের মধ্য দিয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়েছেন এই শহরের মানুষ।