বিজেপি’র রাজ্য যুব মোর্চার উদ্যোগে আয়োজিত নমোঃ যুবযাত্রা বাইক রেলির সপ্তম দিনে এসে পৌঁছালো উত্তর এিপুরা জেলায়।ছাব্বিশ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে উক্ত রেলিটি প্রথমে ৫৭ নং যুবরাজনগর বিধানসভা কেন্দ্রর বিভিন্ন পথ পরিক্রমা করে বিকেল তিনটা নাগাদ কদমতলা ব্লক এলাকার বড়গোল মাঠে এসে জড়ো হয় এবং সেখান থেকে কদমতলা মন্ডল যুব মোর্চার কর্মীরা মিলিত হয়ে ফের শুরু হয় বাইক রেলি।এদিন রেলিটি কদমতলা বাজার,প্রেমতলা বাজার হয়ে চুরাইবাড়ি সেলটেক্স গেইট হয়ে পুনরায় কদমতলা মোটরস্ট্যান্ড সংলগ্ন এলাকায় এসে শেষ হয়।সপ্তম দিনের এই কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্য যুব মোর্চার সভাপতি তথা বিধায়ক সুশান্ত দেব,যুব মোর্চার প্রবক্তা অম্লান মুখার্জী,যুব মোর্চার সাধারণ সম্পাদক তথা বিধায়ক শম্ভুলাল চাকমা,কদমতলা মন্ডল যুব মোর্চার সহ-সভাপতি জন্মজীৎ কানু, সহ-সম্পাদক ইকবাল হোসেন,যুব মোর্চার সাবেক সভাপতি অমিতাভ নাথ,মন্ডল সভাপতি রাজা ধর,সহ উত্তর এিপুরা জেলা সভাপতি কাজল দাস।
এদিনকার উক্ত নমঃ যুবযাত্রা বাইক রেলি শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্য সভাপতি তথা বিধায়ক সুশান্ত দেব জানান,সাব্রুম থেকে চুরাইবাড়ি পর্যন্ত সপ্তম দিনে পৌঁছালো তাদের এই বাইক মিছিল।
চলতি মাসের গত কুড়ি তারিখে সাব্রুম থেকে এর সূচনা হয়েছিল।মোট প্রায় ৬০০ এর অধিক কিলোমিটার পথ অতিক্রমা করে আজ রাজ্যের শেষ প্রান্ত ৫৪ নং কুর্তি কদমতলার চুরাইবাড়িতে এসে পৌঁছালো এই যুবযাত্রা রেলিটি।এই রেলি থেকে তাদের একটাই বার্তা গোটা রাজ্যের যুব সমাজকে এক সুতোয় বাধা,এবং এই রাজ্যকে শ্রেষ্ঠ রাজ্যে পরিণত করা।মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্ন এক ত্রিপুরা শ্রেষ্ঠ ত্রিপুরা এবং নেশা মুক্ত ত্রিপুরা গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করতে যুব সমাজকে নেশার কবল থেকে ফিরিয়ে এনে মাঠমুখি করা এবং রাজ্যের প্রত্যেকটা যুব সমাজ যেন এই নেশার বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে প্রতিবাদে মাঠে নামে।তিনি আরো বলেন সপ্তম দিনের এই কর্মসূচি ধর্মনগর পর্যন্ত যাত্রা সমাপ্ত হয়েছে এবং আগামী ২৮ নভেম্বর মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আগরতলা রবীন্দ্র ভবনের সম্মুখে উক্ত নমঃ যুব যাত্রার সমাপনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে।মূলত এইসকল উদ্দেশ্য নিয়েই তাদের এই রাজ্যব্যাপী বাইক রেলির আয়োজন বলে জানান যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি,তথা বিধায়ক সুশান্ত দেব।