ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করল ভারত

ভারতের অশ্বমেধের ঘোড়া ক্যাঙ্গারুকে টপকে ফাইনালে!

ভারতীয় ক্রিকেট দলের জন্য আজ এক ঐতিহাসিক দিন! চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে ভারত অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট নিশ্চিত করেছে আজ। এই জয়ের নায়ক ছিলেন বিরাট কোহলি ও কে এল রাহুল, যাঁদের দুর্দান্ত পারফরম্যান্স ভারতকে গৌরব এনে দিয়েছে।

প্রথম ইনিংসঃ

টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়া। তবে ভারতীয় বোলারদের বিধ্বংসী আক্রমণের সামনে অসহায় আত্মসমর্পণ করে তারা। পুরো ৫০ ওভার খেললেও অস্ট্রেলিয়া মাত্র ২৬৪ রানে অলআউট হয়ে যায়। ভারতের বোলাররা শুরু থেকেই নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখে, যেখানে জাসপ্রিত বুমরাহ ও মহম্মদ সিরাজের দাপটে ধসে পড়ে অজি ব্যাটিং লাইনআপ।

দ্বিতীয় ইনিংসঃ

২৬৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ইনিংসের শুরুটা বেশ সতর্কতার সঙ্গে হয়। তবে বিরাট কোহলি তাঁর চিরচেনা ছন্দে ৮৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন। ভারতীয় সমর্থকদের উচ্ছ্বাস চরমে পৌঁছায় যখন শেষের দিকে কে এল রাহুল একটি বিশাল ছক্কা মেরে ম্যাচ জিতিয়ে দেন। ১১ বল বাকি থাকতেই ভারত জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায়।

অগ্রগতিঃ

গত চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে ভারত অস্ট্রেলিয়ার কাছে পরাজিত হয়ে টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিল। সেই হারের প্রতিশোধ এবার নিয়ে নিল রোহিত শর্মার দল। তার মানে ভারতীয় ক্রিকেট নিজেদের শুধরে নিয়েছে এবং অগ্রগতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। পুরো ম্যাচ জুড়ে ভারতীয় খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স দেখার মতো ছিল।

প্রতিক্রিয়াঃ

ভারতের এই জয়ের সাথে সাথেই যেন উচ্ছ্বাসে ফেটে গেল ভারতীয় সমর্থকদের আবেগে! গ্যালারি কাঁপানো চিৎকার, তেরঙ্গা উড়িয়ে বিজয় উল্লাস—সমস্ত দেশ যেন একসঙ্গে নাচতে শুরু করল! “জয় হিন্দ! ভারত মাতা কি জয়!”—গর্জে উঠল হাজারো কণ্ঠ। রাস্তায় বাজি, ঢাক-ঢোল, বিজয় মিছিল—এ যেন এক উৎসব! কেউ আবেগে কেঁদে ফেলছে, কেউ লাফিয়ে উঠে প্রতিবেশীদের গলায় ঝাঁপিয়ে পড়ছে! সামাজিক মাধ্যমে একের পর এক পোস্ট, মিম, ভিডিও—পুরো দেশ যেন জয়োৎসবে ভাসছে! এ যেন শুধু এক ম্যাচের জয় নয়, হৃদয়ের জয়, দেশের জয়!

অন্যদিকে ভারতের এই জয়ের পর পাকিস্তান ও বাংলাদেশের কিছু সমর্থক হতাশ হয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভারত-বিরোধী পোস্ট দিতে শুরু করেছে। কেউ কেউ আবার ভারতের ফাইনাল পরাজয়ের জন্য প্রার্থনা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দিচ্ছেন।

অপেক্ষায়ঃ

এখন ভারতের সামনে ফাইনালের বড় চ্যালেঞ্জ। দ্বিতীয় সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা ও নিউজিল্যান্ড মুখোমুখি হবে পাকিস্তানে। সেই ম্যাচের বিজয়ী দলের সঙ্গেই ভারত লড়বে দুবাইয়ের ফাইনালে। সমগ্র ভারতীয় সমর্থকরা এখন আশায় বুক বেঁধেছেন, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়ের জন্য।About Us

বাংলাদেশ

শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনার দাবিতে বাংলাদেশের জনগণ রাস্তায়!

বাংলাদেশে বর্তমানে রাজনৈতিক অস্থিরতা তীব্র আকার ধারণ করেছে। দেশের জনগণ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছে, তাদের একটাই দাবি—প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এটি শুধু একটি রাজনৈতিক সঙ্কট নয়, বরং দেশের সার্বিক স্থিতিশীলতার জন্যও একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

ষড়যন্ত্রের শিকার গণতান্ত্রিক সরকার!

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিশ্ব রাজনীতির নানা চক্রান্তের অংশ হিসেবে, একটি ধর্মীয় ও রাজনৈতিক চক্র গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত শেখ হাসিনার সরকারকে উৎখাত করার ষড়যন্ত্র করে। বাংলাদেশে বহু বছর ধরে রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকলেও, এই ঘটনার মাধ্যমে তা এক নতুন রূপ নেয়। নিরীহ ছাত্র ও যুবকদের ভুল বুঝিয়ে ব্যবহার করা হয় এই ষড়যন্ত্রের হাতিয়ার হিসেবে। রাজনৈতিক ও ধর্মীয় উগ্রবাদীরা তরুণদের বিভ্রান্ত করে নিজেদের স্বার্থ হাসিল করতে ব্যবহার করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ঐদেশের এক শ্রেনীর বুদ্ধিজীবীদের মতে, শেখ হাসিনার অনুপস্থিতির পর দেশে এক অভূতপূর্ব অরাজকতা সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে, নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন দেশের নাগরিকরা। চুরি, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, সন্ত্রাসবাদসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড বেড়েছে বহুগুণে। বিশেষ করে যারা বর্তমানে সরকার পরিচালনা করছেন, তাদের বিরুদ্ধেও চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠছে।

অনুশোচনা?

দেশের এক বিশাল জনগোষ্ঠী যারা আগে শেখ হাসিনার বিরোধিতা করেছিল, তারাই আজ নিজেদের ভুল বুঝতে পারছে। একসময় যারা তার কঠোর সিদ্ধান্তের সমালোচনা করত, তারা এখন বলছে, “দেশ চালাতে গেলে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতেই হয়, যা হয়তো কিছু স্বার্থান্বেষী মহলের ভালো লাগেনি।” বর্তমান পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, সাধারণ মানুষ শেখ হাসিনার শাসনামলে যে স্বস্তি ও নিরাপত্তার মধ্যে ছিলেন, তা আজ চরমভাবে অনুপস্থিত। বিশেষ করে নারীরা নিজেদের আগের চেয়ে অনেক বেশি অনিরাপদ মনে করছেন। যেকোনো সময়, যেকোনো স্থানে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে—এই আতঙ্কেই দিন কাটাচ্ছেন দেশের সাধারণ নাগরিকরা।

নতুন ষড়যন্ত্র!

বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ভাষার আধিপত্য প্রতিষ্ঠার নামে বাংলা ভাষার ঐতিহ্যকে উপেক্ষা করছে। অথচ এই দেশ তৈরি হয়েছিল বাংলা ভাষার দাবির ভিত্তিতে। তাহলে যদি বাংলা ভাষার গুরুত্ব হারিয়ে যায়, তবে দেশটির অস্তিত্বই আর অর্থবহ থাকবে না—এমনটাই মনে করছে দেশের জনগণ। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বর্তমান সরকার শুধু ভাষাগত দিক থেকে নয়, আদর্শিকভাবেও একটি ভিন্ন পথ অনুসরণ করছে, যা বাংলাদেশকে তার মূল চেতনাবোধ থেকে সরিয়ে দিচ্ছে।

পুনরায় পাকিস্তান?

বয়স্ক নাগরিকরা এখন আলোচনা করছেন, কিভাবে এক সময় ভারত থেকে বিভক্ত হয়ে পাকিস্তান তৈরি হয়েছিল এবং সেই পাকিস্তানেরই একটি অংশ ছিল আজকের বাংলাদেশ। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে পূর্ব বাংলা স্বাধীন হলেও, বর্তমানে কিছু মহল দেশটিকে আবার পাকিস্তানের মতো করতে চাইছে বলে অভিযোগ উঠেছে। একটি দুষ্টচক্র দেশের অভ্যন্তরে নানা ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে। একদিকে তারা ভারত-বিরোধী স্লোগান তুলছে, অন্যদিকে বাংলাদেশকে পুনরায় পূর্ব বাংলা করার চেষ্টা করছে। ভারতের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচার চালিয়ে তারা দেশের জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে।

কূটনৈতিক মহল!

এই রাজনৈতিক অস্থিরতার সময়, ভারতের ভূমিকা বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। শেখ হাসিনার অনুগতরা মনে করেন, ভারত শেখ হাসিনার সমর্থন সমর্থনে দাঁড়িয়েছে এবং তার দেশে ফেরার পথ সুগম করতে কাজ করছে। এদিকে, কিছুদিন আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও মার্কিন প্রেসিডেন্টের মধ্যে বৈঠকে, মার্কিন সংবাদমাধ্যমের মুখে বাংলাদেশ প্রসঙ্গ উঠে আসে। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি, বরং তিনি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন যে, “বাংলাদেশ প্রসঙ্গে সিদ্ধান্ত নেবেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।”

সূক্ষ দৃষ্টিঃ

বিশ্লেষকদের মতে, বর্তমান বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির উপর ভারত গভীর নজর রাখছে এবং যে কোনো চক্রান্তের বিরুদ্ধে উপযুক্ত জবাব দিতে প্রস্তুত রয়েছে। বিশেষ করে, যারা ত্রিপুরা, মনিপুর ও আসামসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে মাদক চোরাচালান ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালাচ্ছে, তাদের ওপর কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।

শেষ কথাঃ

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কোন পথে যাবে, তা নির্ভর করছে আসন্ন রাজনৈতিক সিদ্ধান্তগুলোর উপর। শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনতে জনগণের এই আন্দোলন কতদূর যাবে, তা সময়ই বলে দেবে। তবে এটুকু স্পষ্ট—বাংলাদেশের জনগণ আরেকটি মুক্তিযুদ্ধের মতো সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, যেখানে তারা দেশকে অরাজকতার কবল থেকে রক্ষা করতে চায়। বাংলাদেশ কি আবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ফিরে আসবে, নাকি এই অরাজকতা আরো গভীর সংকটের দিকে নিয়ে যাবে? দেশবাসী তাকিয়ে আছে ভবিষ্যতের দিকে।About Us

পর্যটন শিল্প

পর্যটন শিল্পকে ঢেলে সাজাতে দিল্লির দরবারে সুশান্ত!

ত্রিপুরার পর্যটন শিল্পের বিকাশ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বড়সড় উদ্যোগ নিচ্ছে রাজ্য সরকার। পর্যটন ও পরিবহন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী সম্প্রতি দিল্লি সফরে গিয়ে কেন্দ্রীয় পর্যটন মন্ত্রীসহ একাধিক কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন। আলোচনার মূল বিষয় ছিল রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রগুলোর পরিকাঠামো উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, এবং ত্রিপুরাকে পর্যটন মানচিত্রে প্রতিষ্ঠিত করা।

পর্যটনের ভবিষ্যৎঃ

ত্রিপুরার পর্যটন শিল্প এতদিন অবহেলিত ছিল। পূর্ববর্তী সরকার পর্যটনকে রাজস্ব বৃদ্ধির একটি সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র হিসেবে ভাবেনি। অথচ, ত্রিপুরা প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর, যার মধ্যে রয়েছে নারিকেল কুঞ্জ, ডুম্বুর লেক, নীরমহল, ঊনকোটি, দেবতামুড়া, জাম্পুই পাহাড়ের মতো অনন্য স্থান। বর্তমান সরকার পর্যটনকে শিল্প হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়েছে। পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে এই খাতকে শক্তিশালী করতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছেন। দিল্লিতে কেন্দ্রীয় পর্যটনমন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াতের সঙ্গে বৈঠকে তিনি রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রগুলোর উন্নয়নের জন্য আরও ১৫০ কোটি টাকা অনুদানের দাবি জানান। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এই দাবিকে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে অনুদান মঞ্জুর করেছেন।

প্রসাদ প্রকল্পঃ

ত্রিপুরার অন্যতম প্রধান ধর্মীয় পর্যটন কেন্দ্র মাতাবাড়ি। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রসাদ প্রকল্পের আওতায় এই স্থানকে নবরূপে সাজানো হয়েছে। শীঘ্রই এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন হবে। নতুন পরিকাঠামো তৈরি হওয়ায় ভক্ত ও পর্যটকদের জন্য আরও সুবিধা বাড়বে। রাজ্য সরকার আশা করছে, মাতাবাড়ির উন্নয়নের ফলে তীর্থযাত্রীর সংখ্যা বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে এবং রাজ্যের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

পরিকল্পনাঃ

নারিকেল কুঞ্জ ও ডুম্বুর লেককে আন্তর্জাতিক মানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে। পর্যটকদের জন্য রিসর্ট, বোটিং, ওয়াটার স্পোর্টস, ক্যাম্পিং-এর সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে। ঊনকোটি, যেখানে শিলাচিত্র ও মূর্তি খোদাই করা রয়েছে, এক অপূর্ব ঐতিহাসিক নিদর্শন। কেন্দ্রীয় সরকারের সহায়তায় এই স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদায় উন্নীত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। পর্যটন শিল্প শুধুমাত্র রাজস্ব বৃদ্ধি করবে না, এটি রাজ্যের তরুণদের কর্মসংস্থানের সুযোগও সৃষ্টি করবে। হোটেল, রিসর্ট, পরিবহন, রেস্তোরাঁ, গাইড, হস্তশিল্প ও স্থানীয় শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে হাজারো মানুষের জীবিকা নির্বাহের সুযোগ তৈরি হবে।

অবকাঠামোঃ

পর্যটন বিকাশের জন্য রেল ও বিমান যোগাযোগ উন্নত করা জরুরি। দিল্লিতে সুশান্ত চৌধুরী কেন্দ্রীয় অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রী রামমোহন নাইডুর সঙ্গে বৈঠকে আগরতলা বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিকীকরণ, বিমান ভাড়া নিয়ন্ত্রণ, এবং নতুন বিমান পরিষেবা চালুর দাবি জানান। কৈলাসহর বিমানবন্দর পুনরায় চালু করার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। বহু বছর ধরে পরিত্যক্ত এই বিমানবন্দর চালু হলে উত্তর ত্রিপুরায় পর্যটনের বিকাশ ঘটবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন, শীঘ্রই তিনি কৈলাসহর বিমানবন্দর পরিদর্শনে আসবেন।

দেশের জন্য মডেলঃ

পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরীর এই উদ্যোগে ত্রিপুরার পর্যটন শিল্প নতুন দিগন্তের পথে এগোচ্ছে। নতুন পরিকল্পনা ও পরিকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে রাজ্যের পর্যটন কেন্দ্রগুলো দেশ-বিদেশের পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হবে। রাজ্যের পর্যটন শিল্প আগামী দিনে গোটা দেশের জন্য মডেল হয়ে উঠতে পারে, এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।cropped 800X800